
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩৮
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি হচ্ছে। এ কারণে তরমুজ চাষীরা পড়েছেন বিপাকে। কৃষকদের অভিযোগ, স্থানীয়ভাবে সারের চাহিদা বেড়ে গেছে সরবরাহ কম, এমন দাবী তুলে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীকৃষকদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন।
সুত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৫টি ইউনিয়নে সারের মোট ১৫জন প্রধান ডিলার ও ১০৫জন খুচরা ডিলার রয়েছে। প্রধান ডিলারদের কাছ থেকে খুচরা ডিলাররা সার কিনে নিয়ে কৃষকদের কাছে সরাসরি বিক্রি করেন। এ ছাড়াও প্রত্যেক প্রধান ডিলাররা নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্রে সরাসরি কৃষকদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমান বাজারের বিএসপি (বায়ো সুপার ফসফেট) ড্যাপ ও টিএসপি (ত্রিপল সুপার ফসফেট)মরক্কো সারের সংকট বেশি। বিএসপি ড্যাপ সারের প্রতি বস্তা সরকারী নির্ধারিত মূল্য রয়েছে ১০৫০ টাকা ও টিএসপি (মরক্কো) সারের সরকারী নির্ধারিত মূল্য রয়েছে ১৩৫০টাকা। কিন্তু ডিলাররা এই সার দুটির সংকট দেখিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন। একাধিক খুচরা ডিলাররা জানিয়েছেন, প্রধান ডিলারদের কাছ থেকে তারা বর্তমানে ১৫৫০ টাকায় বিএসপি ড্যাপ কিনে বিক্রি করছেন ১৫৮০ টাকায় আর টিএসপি (মরক্কো) ১৭০০ টাকায় কিনে বিক্রি করছেন ১৭২০ টাকায়।
কালাইয়া বন্দরের খুচরা ডিলার মো. হারুন রসিদ বলেন, বিএসপি ড্যাপ ও টিএসপি (মরক্কো) সারের সংকট বেশি। ডিলাররা আমাদের কাছে প্রতিবস্তা যে দামে রাখেন তার চেয়ে বস্তায় ২০ থেকে ৩০টাকা লাভে আমরা বিক্রি করি। কৃষকরা তাদের চাহিদা মতন সার না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করছেন। আবার কোন কোন কৃষক বাধ্য হয়ে বেশি দামে সার কিনে নিচ্ছেন।
উপজেলার চরকালাইয়া এলাকার কৃষক আলমগীর হোসেন আনোয়ার প্যাদা বলেন, প্রতি বছরই এই মৌসুমে সার নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়। সরকার দাম ঠিক করে দিলেও বাজারে তা মানা হয় না। অতিরিক্ত দামে সার কিনে উৎপাদন খরচ বাড়ছে, লাভ হচ্ছে কম।
কোটন গাজী নামে এ তরমুজ চাষি মমিনপুর চরে তরমুজ চাষ করার জন্য ৫০ একর জমি প্রস্তুত করেছেন। কিন্তু সারের দাম যে ভাবে বাড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে তাতে ৫০ একর জমিতে চাষাবাদ করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে।
স্থানীয় কৃষকেরা দ্রুত বাজার নিয়ন্ত্রণ ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগ অস্বিকার করে বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন বাউফল উপজেলা শাখার সভাপতি মাসুদ রানা বলেন, উপজেলায় যে পরিমান সারের চাহিদা তার চেয়ে বরাদ্ধ কম। এই কারণেই সারের সংকটটা বেশি। তবে আশা করা হচ্ছে খুব শিগ্রই এই সংকট কেটে যাবে।
বাউফল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, এই উপজেলায় গত মৌসুমে তরমুজ চাষ হয়েছে ৪২০০ হেক্টর। চলতি মৌসুমে বেড়ে তা দাড়িয়েছে ৪৫০০ হেক্টর। সার বেশি দামে বিক্রি হওয়ার কোন অভিযোগ কৃষকদের কাছ থেকে আমি পাইনি। তবে যে কোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা প্রস্তুত। সরকারি নির্ধারিত দামের বেশি বিক্রি করলে ডিলারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি হচ্ছে। এ কারণে তরমুজ চাষীরা পড়েছেন বিপাকে। কৃষকদের অভিযোগ, স্থানীয়ভাবে সারের চাহিদা বেড়ে গেছে সরবরাহ কম, এমন দাবী তুলে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীকৃষকদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন।
সুত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৫টি ইউনিয়নে সারের মোট ১৫জন প্রধান ডিলার ও ১০৫জন খুচরা ডিলার রয়েছে। প্রধান ডিলারদের কাছ থেকে খুচরা ডিলাররা সার কিনে নিয়ে কৃষকদের কাছে সরাসরি বিক্রি করেন। এ ছাড়াও প্রত্যেক প্রধান ডিলাররা নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্রে সরাসরি কৃষকদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমান বাজারের বিএসপি (বায়ো সুপার ফসফেট) ড্যাপ ও টিএসপি (ত্রিপল সুপার ফসফেট)মরক্কো সারের সংকট বেশি। বিএসপি ড্যাপ সারের প্রতি বস্তা সরকারী নির্ধারিত মূল্য রয়েছে ১০৫০ টাকা ও টিএসপি (মরক্কো) সারের সরকারী নির্ধারিত মূল্য রয়েছে ১৩৫০টাকা। কিন্তু ডিলাররা এই সার দুটির সংকট দেখিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন। একাধিক খুচরা ডিলাররা জানিয়েছেন, প্রধান ডিলারদের কাছ থেকে তারা বর্তমানে ১৫৫০ টাকায় বিএসপি ড্যাপ কিনে বিক্রি করছেন ১৫৮০ টাকায় আর টিএসপি (মরক্কো) ১৭০০ টাকায় কিনে বিক্রি করছেন ১৭২০ টাকায়।
কালাইয়া বন্দরের খুচরা ডিলার মো. হারুন রসিদ বলেন, বিএসপি ড্যাপ ও টিএসপি (মরক্কো) সারের সংকট বেশি। ডিলাররা আমাদের কাছে প্রতিবস্তা যে দামে রাখেন তার চেয়ে বস্তায় ২০ থেকে ৩০টাকা লাভে আমরা বিক্রি করি। কৃষকরা তাদের চাহিদা মতন সার না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করছেন। আবার কোন কোন কৃষক বাধ্য হয়ে বেশি দামে সার কিনে নিচ্ছেন।
উপজেলার চরকালাইয়া এলাকার কৃষক আলমগীর হোসেন আনোয়ার প্যাদা বলেন, প্রতি বছরই এই মৌসুমে সার নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়। সরকার দাম ঠিক করে দিলেও বাজারে তা মানা হয় না। অতিরিক্ত দামে সার কিনে উৎপাদন খরচ বাড়ছে, লাভ হচ্ছে কম।
কোটন গাজী নামে এ তরমুজ চাষি মমিনপুর চরে তরমুজ চাষ করার জন্য ৫০ একর জমি প্রস্তুত করেছেন। কিন্তু সারের দাম যে ভাবে বাড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে তাতে ৫০ একর জমিতে চাষাবাদ করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে।
স্থানীয় কৃষকেরা দ্রুত বাজার নিয়ন্ত্রণ ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগ অস্বিকার করে বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন বাউফল উপজেলা শাখার সভাপতি মাসুদ রানা বলেন, উপজেলায় যে পরিমান সারের চাহিদা তার চেয়ে বরাদ্ধ কম। এই কারণেই সারের সংকটটা বেশি। তবে আশা করা হচ্ছে খুব শিগ্রই এই সংকট কেটে যাবে।
বাউফল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, এই উপজেলায় গত মৌসুমে তরমুজ চাষ হয়েছে ৪২০০ হেক্টর। চলতি মৌসুমে বেড়ে তা দাড়িয়েছে ৪৫০০ হেক্টর। সার বেশি দামে বিক্রি হওয়ার কোন অভিযোগ কৃষকদের কাছ থেকে আমি পাইনি। তবে যে কোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা প্রস্তুত। সরকারি নির্ধারিত দামের বেশি বিক্রি করলে ডিলারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৬
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:০১
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:১৩

০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:৩৮
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের দেউলীর ঐতিহ্যবাহী অক্সফোর্ড জুনিয়র মাধ্যমিক স্কুলে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রঙিন আবহে মুখরিত হয়ে ওঠে। শিক্ষার্থীদের বিনোদন ও মননশীলতা বৃদ্ধির লক্ষে সেখানে আয়োজন করা হয় দুই ঘণ্টাব্যাপী চমকপ্রদ ম্যাজিক শো।
উপমহাদেশের খ্যাতিমান ও সার্ক রানার্সআপ ম্যাজিশিয়ান বিপ্লব রাজ তাঁর নানামুখী অভিনব পরিবেশনা দিয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক-অভিভাবকসহ উপস্থিত দর্শকদের মুগ্ধ করেন।
এর আগে সকাল ৯টায় স্কুলে শুরু হয় ক্লাস পার্টি। শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর নৃত্য অনুষ্ঠান দর্শকদের মন কেড়ে নেয়। রাতের পর্বে আয়োজন করা হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নাটক "আপন দুলাল" যা অনুষ্ঠানকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলছে বলে আয়োজকরা জানান।
অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্বে রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মতবিনিময়ে অংশ নেন।
সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম খান বারেক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও বিশেষ কারণে ঢাকায় অবস্থান করায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু আসতে পারেননি।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য আশরাফ আলী হাওলাদার।
বক্তব্য দেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মিজান, উপজেলা বিএনপির মৎস্যজীবী সম্পাদক খন্দকার ওয়াহিদুজ্জামান শাকিল, উপজেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এবং মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ৪ নম্বর দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সৈয়দ হাওলাদার ফোরকান এবং যুবদল নেতা পলাশ হাওলাদার প্রমুখ।
সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন, মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক সংগ্রামের উপজেলা প্রতিনিধি এইচ এম নাসির উদ্দিন মাস্টার।’
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের দেউলীর ঐতিহ্যবাহী অক্সফোর্ড জুনিয়র মাধ্যমিক স্কুলে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রঙিন আবহে মুখরিত হয়ে ওঠে। শিক্ষার্থীদের বিনোদন ও মননশীলতা বৃদ্ধির লক্ষে সেখানে আয়োজন করা হয় দুই ঘণ্টাব্যাপী চমকপ্রদ ম্যাজিক শো।
উপমহাদেশের খ্যাতিমান ও সার্ক রানার্সআপ ম্যাজিশিয়ান বিপ্লব রাজ তাঁর নানামুখী অভিনব পরিবেশনা দিয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক-অভিভাবকসহ উপস্থিত দর্শকদের মুগ্ধ করেন।
এর আগে সকাল ৯টায় স্কুলে শুরু হয় ক্লাস পার্টি। শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর নৃত্য অনুষ্ঠান দর্শকদের মন কেড়ে নেয়। রাতের পর্বে আয়োজন করা হয়েছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নাটক "আপন দুলাল" যা অনুষ্ঠানকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলছে বলে আয়োজকরা জানান।
অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্বে রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মতবিনিময়ে অংশ নেন।
সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম খান বারেক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও বিশেষ কারণে ঢাকায় অবস্থান করায় মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব সাহাবুদ্দিন নান্নু আসতে পারেননি।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য আশরাফ আলী হাওলাদার।
বক্তব্য দেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মিজান, উপজেলা বিএনপির মৎস্যজীবী সম্পাদক খন্দকার ওয়াহিদুজ্জামান শাকিল, উপজেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এবং মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ৪ নম্বর দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সৈয়দ হাওলাদার ফোরকান এবং যুবদল নেতা পলাশ হাওলাদার প্রমুখ।
সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন, মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক সংগ্রামের উপজেলা প্রতিনিধি এইচ এম নাসির উদ্দিন মাস্টার।’

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:৪০
তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে পটুয়াখালীর দুমকিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপজেলার সব বিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষকরা এই কর্মসূচি শুরু করেন। এতে চলমান বার্ষিক পরীক্ষার কার্যক্রম হুমকির মুখে পড়েছে।
সকালে দুমকি উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কার্যালয়ে তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এতে উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের দুই শতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনীল চন্দ্র দেবনাথ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ ফরিদা সুলতানা বলেন, তাদের স্মারকলিপি গ্রহন করেছি, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পৌছানো হবে।
শিক্ষকরা জানান, ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারাদেশের মতো দুমকিতেও একই দাবি নিয়ে আন্দোলন চলছে। তাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে কর্মসূচি আরও কঠোর করা হবে বলেও জানান তারা।
স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সহকারী শিক্ষক নেতা কে এম জামাল আহমেদ, শাহজাহান সরদার, নেছার উদ্দিন, সাকিবুর রহমান সজিব, রেজভী আক্তার, সাদিয়া আফরিন, রুবেলসহ আরও অনেকে।
শিক্ষকদের এই কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকলে উপজেলার বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণে বড় ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বলে অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে পটুয়াখালীর দুমকিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে উপজেলার সব বিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষকরা এই কর্মসূচি শুরু করেন। এতে চলমান বার্ষিক পরীক্ষার কার্যক্রম হুমকির মুখে পড়েছে।
সকালে দুমকি উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কার্যালয়ে তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এতে উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের দুই শতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনীল চন্দ্র দেবনাথ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ ফরিদা সুলতানা বলেন, তাদের স্মারকলিপি গ্রহন করেছি, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পৌছানো হবে।
শিক্ষকরা জানান, ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারাদেশের মতো দুমকিতেও একই দাবি নিয়ে আন্দোলন চলছে। তাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে কর্মসূচি আরও কঠোর করা হবে বলেও জানান তারা।
স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সহকারী শিক্ষক নেতা কে এম জামাল আহমেদ, শাহজাহান সরদার, নেছার উদ্দিন, সাকিবুর রহমান সজিব, রেজভী আক্তার, সাদিয়া আফরিন, রুবেলসহ আরও অনেকে।
শিক্ষকদের এই কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকলে উপজেলার বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণে বড় ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বলে অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫৭
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাদের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এবার এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক এমপি শহিদুল আলম তালুকদার।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) প্রকাশিত তালিকায় দেশের বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সেই তালিকায় পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের জন্য শহিদুল আলম তালুকদারের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই এই আসনে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকলেও শেষ পর্যন্ত দলীয় সিদ্ধান্তে তাকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন প্রার্থী হিসেবে তিনি এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছেন। মনোনয়ন ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় নেতাকর্মীরা তাকে অভিনন্দন জানাতে তার বাড়ি ও রাজনৈতিক কার্যালয়ে ভিড় জমাচ্ছেন।
মনোনয়নপ্রাপ্ত শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘দল আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছে, আমি তা সর্বোচ্চ নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে পালন করব। পাশাপাশি বাউফলের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। বাউফল বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। সকলকে নিয়েই ধানের শীষ বিজয়ের পক্ষে কাজ করব।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তাদের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এবার এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক এমপি শহিদুল আলম তালুকদার।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) প্রকাশিত তালিকায় দেশের বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সেই তালিকায় পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের জন্য শহিদুল আলম তালুকদারের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই এই আসনে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকলেও শেষ পর্যন্ত দলীয় সিদ্ধান্তে তাকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন প্রার্থী হিসেবে তিনি এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছেন। মনোনয়ন ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় নেতাকর্মীরা তাকে অভিনন্দন জানাতে তার বাড়ি ও রাজনৈতিক কার্যালয়ে ভিড় জমাচ্ছেন।
মনোনয়নপ্রাপ্ত শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘দল আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছে, আমি তা সর্বোচ্চ নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে পালন করব। পাশাপাশি বাউফলের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। বাউফল বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। সকলকে নিয়েই ধানের শীষ বিজয়ের পক্ষে কাজ করব।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.