
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫২
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৩টায় এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ডা. জাহিদ বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতের মধ্যেই অথবা আগামীকাল (শুক্রবার) সকাল নাগাদ লন্ডনে নেওয়া হবে। সেখানে তার চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল ইতোমধ্যে ঠিক করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের নানা সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিলতায় ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’ অবস্থায় বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। টানা ১২ দিন হাসপাতালটিতে আছেন তিনি। এর মধ্যে ৮ দিনই করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত। তবে চিকিৎসকদের ডাকে সাড়া দিচ্ছেন তিনি। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তার চিকিৎসা চলছে।
মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বুধবার রাতে জানান, ফুসফুসে স্বাভাবিকভাবে বাতাস চলাচল করানোর জন্য হাসপাতালের চতুর্থ তলায় মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে এদিন বিকালেও ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।
বুধবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হাসপাতালে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
এর আগে ২৩ নভেম্বর ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। ২৭ নভেম্বর থেকে তিনি হাসপাতালটির সিসিইউতে আছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৩টায় এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ডা. জাহিদ বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতের মধ্যেই অথবা আগামীকাল (শুক্রবার) সকাল নাগাদ লন্ডনে নেওয়া হবে। সেখানে তার চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল ইতোমধ্যে ঠিক করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের নানা সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিলতায় ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’ অবস্থায় বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। টানা ১২ দিন হাসপাতালটিতে আছেন তিনি। এর মধ্যে ৮ দিনই করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত। তবে চিকিৎসকদের ডাকে সাড়া দিচ্ছেন তিনি। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তার চিকিৎসা চলছে।
মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বুধবার রাতে জানান, ফুসফুসে স্বাভাবিকভাবে বাতাস চলাচল করানোর জন্য হাসপাতালের চতুর্থ তলায় মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে এদিন বিকালেও ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।
বুধবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হাসপাতালে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
এর আগে ২৩ নভেম্বর ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। ২৭ নভেম্বর থেকে তিনি হাসপাতালটির সিসিইউতে আছেন।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪৯
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
একইসঙ্গে, ট্রাইব্যুনাল সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে আনা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে তাকে আগামী ১০ ডিসেম্বর হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে পলক ইতোমধ্যে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছে।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানান, দীর্ঘ তদন্ত শেষে এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।
মামলার অন্য তিন আসামি হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, এবং সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
বর্তমানে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান ও জুনায়েদ আহমেদ পলক বিভিন্ন মামলায় কারাগারে থাকলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বিদেশে অবস্থান করছেন।’

০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২২

০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:১১
বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লাইফ সাপোর্টে আছেন।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে এই তথ্য জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আযম খান।
তিনি জানান, ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল অবস্থায় আছেন।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়া ভ্যান্টিলেশন সাপোর্টে আছেন।
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
একইসঙ্গে, ট্রাইব্যুনাল সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে আনা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে তাকে আগামী ১০ ডিসেম্বর হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে পলক ইতোমধ্যে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছে।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানান, দীর্ঘ তদন্ত শেষে এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।
মামলার অন্য তিন আসামি হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, এবং সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
বর্তমানে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান ও জুনায়েদ আহমেদ পলক বিভিন্ন মামলায় কারাগারে থাকলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বিদেশে অবস্থান করছেন।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অবস্থা খুবই ক্রিটিকাল। এ অবস্থায় মাকে দেখতে কবে দেশে আসবেন তারেক রহমান? মানুষের মধ্যে সেটাই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
এরইমধ্যে গুঞ্জন উঠেছে দুই একদিনের মধ্যেই দেশে ফিরতে পারেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে এসে তিনি কোথায় উঠবেন সেটাও চূড়ান্ত।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলটির সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমান খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। তবে ঠিক কবে ফিরবেন তা স্পষ্ট করেননি তিনি।
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরায় কোনো বাধা দেখছি না।’
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলও বলেছেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরার ব্যাপারে কোনো আইনি বাধা আছে বলে আমার জানা নেই, তিনি উপযুক্ত সময়ে দেশে ফিরে আসবেন। তিনি দেশে ফিরলে তার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে বলেও আশ্বাস দেন এ উপদেষ্টা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমানের জন্য গুলশান এভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাড়ি প্রস্তুত করা হয়েছে। চলতি মাসেই যে কোনো দিন দেশে ফিরতে পারেন তিনি। শুধুমাত্র কৌশলগত কারণে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের ফেরার সুনির্দিষ্ট দিন-তারিখ দলের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হচ্ছে না।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। জানা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) নিয়োগও দেয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে এভারকেয়ার হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। হাসপাতালের মূল ফটকের দুই পাশে ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া কাউকে সেখানে ভিড় করতে দিচ্ছেন না পুলিশের সদস্যরা।
৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন থেকে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনি, লিভার, ফুসফুস, হৃদযন্ত্র, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু বুকে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তাকে ভর্তি করে নেওয়া হয়। তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন।
অপরদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ওয়ান-ইলেভেনের পর ২০০৮ সালে কারাগার থেকে বেরিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান। তারপর থেকে সেখানে অবস্থান করছেন তিনি। বিদেশে থেকেই দল পরিচালনা করে আসছেন।
গত বছর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ায় বিভিন্ন মামলায় তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল হওয়ার পর তার দেশে ফেরার আলোচনা শুরু হয়। ডিসেম্বর মাসে ফিরলে ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে পা রাখবেন তারেক রহমান।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অবস্থা খুবই ক্রিটিকাল। এ অবস্থায় মাকে দেখতে কবে দেশে আসবেন তারেক রহমান? মানুষের মধ্যে সেটাই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
এরইমধ্যে গুঞ্জন উঠেছে দুই একদিনের মধ্যেই দেশে ফিরতে পারেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দেশে এসে তিনি কোথায় উঠবেন সেটাও চূড়ান্ত।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলটির সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমান খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। তবে ঠিক কবে ফিরবেন তা স্পষ্ট করেননি তিনি।
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরায় কোনো বাধা দেখছি না।’
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলও বলেছেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরার ব্যাপারে কোনো আইনি বাধা আছে বলে আমার জানা নেই, তিনি উপযুক্ত সময়ে দেশে ফিরে আসবেন। তিনি দেশে ফিরলে তার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে বলেও আশ্বাস দেন এ উপদেষ্টা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমানের জন্য গুলশান এভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাড়ি প্রস্তুত করা হয়েছে। চলতি মাসেই যে কোনো দিন দেশে ফিরতে পারেন তিনি। শুধুমাত্র কৌশলগত কারণে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের ফেরার সুনির্দিষ্ট দিন-তারিখ দলের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হচ্ছে না।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। জানা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) নিয়োগও দেয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে এভারকেয়ার হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। হাসপাতালের মূল ফটকের দুই পাশে ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া কাউকে সেখানে ভিড় করতে দিচ্ছেন না পুলিশের সদস্যরা।
৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন থেকে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কিডনি, লিভার, ফুসফুস, হৃদযন্ত্র, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু বুকে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তাকে ভর্তি করে নেওয়া হয়। তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন।
অপরদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ওয়ান-ইলেভেনের পর ২০০৮ সালে কারাগার থেকে বেরিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান। তারপর থেকে সেখানে অবস্থান করছেন তিনি। বিদেশে থেকেই দল পরিচালনা করে আসছেন।
গত বছর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ায় বিভিন্ন মামলায় তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল হওয়ার পর তার দেশে ফেরার আলোচনা শুরু হয়। ডিসেম্বর মাসে ফিরলে ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে পা রাখবেন তারেক রহমান।
বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লাইফ সাপোর্টে আছেন।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে এই তথ্য জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আযম খান।
তিনি জানান, ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল অবস্থায় আছেন।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়া ভ্যান্টিলেশন সাপোর্টে আছেন।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৬
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:০১
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:১৩