
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে বিএনপির আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ মন্তব্য করেন।
রাজধানীর ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপির আয়োজনে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনার কর্মসূচি’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান হয়। যুবদল ও কৃষকদলের নেতারা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
তিনি বলেন, ‘ধানের শীষকে জিতাতে হবে… এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জিতানোর মাধ্যমে জনগণের যে পরিকল্পনা, জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা সেটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে… এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ এবং সবার আগে বাংলাদেশ। নো কমপ্রোমাইজ।’
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনার দল আপনার সামনে যে স্ট্রেইটকাট প্ল্যান উপস্থাপন করল দেখান তো আর কোনো রাজনৈতিক বাংলাদেশে আছে এ রকম প্ল্যানিং দিয়েছে কিনা। ইয়েস, কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম প্ল্যান দিতে পারে নাই। দেশের মানুষকে কোনো পরিকল্পনা দিতে পারে নাই, দেশকে আমরা কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব। একমাত্র আপনার দল বিএনপি এই প্ল্যান দিয়েছে। কাজেই এখন আপনার বসে থাকার সময় নেই।’
তিনি বলেন, ‘আপনাকে যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে… দিস ইজ এ ওয়ার, দিস ইজ এ ব্যাটেল। মানুষের পক্ষে মানুষের জন্য, দেশের পক্ষে দেশের জন্য। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ… এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
তারেক রহমান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের প্লান বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সাথে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সাথে নিয়ে আমরা এই প্ল্যানিং বাস্তবায়ন করতে চাই। আমরা এই কাজটা শুরু করব, পরবর্তী জেনারেশন সেটা কনটিনিউ করবে। এটার শেষ নেই।’
দলে পরিকল্পনা ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণের কাছে পৌঁছিয়ে দিতে হবে এমন নির্দেশনা দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘দলের পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে, জনগণকে কনভিন্স করতে হবে, জনগণকে বুঝাতে হবে… এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। আদারওয়াইজ এই দেশ এবং জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনার দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন তাহলে দেখবেন প্রত্যেকটি বার রক্ষা করছে শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে তার আগে দেশের কি অবস্থা হয়েছে? এখন শহীদ জিয়া এবং খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁদে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে, ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে হবে মানুষের কাছে যেতে হবে, দৌরগড়ায় যেতে হবে তাহলেই আমাদের পক্ষে সম্ভব। আসুন এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফার্মাস কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়ন প্রভৃতি বিষয়ে দলের অগ্রাধিকার পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তার রূপরেখা যুবদল ও কৃষকদলের নেতাদের সামনে তুলে ধরেন।
দেশ গড়া পরিকল্পনা শীর্ষক কর্মসূচির বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় বিএনপির নেতারা অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে বিএনপির আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ মন্তব্য করেন।
রাজধানীর ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপির আয়োজনে ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনার কর্মসূচি’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান হয়। যুবদল ও কৃষকদলের নেতারা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
তিনি বলেন, ‘ধানের শীষকে জিতাতে হবে… এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জিতানোর মাধ্যমে জনগণের যে পরিকল্পনা, জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা সেটিকে বাস্তবায়ন করতে হবে… এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে। প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ এবং সবার আগে বাংলাদেশ। নো কমপ্রোমাইজ।’
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনার দল আপনার সামনে যে স্ট্রেইটকাট প্ল্যান উপস্থাপন করল দেখান তো আর কোনো রাজনৈতিক বাংলাদেশে আছে এ রকম প্ল্যানিং দিয়েছে কিনা। ইয়েস, কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম প্ল্যান দিতে পারে নাই। দেশের মানুষকে কোনো পরিকল্পনা দিতে পারে নাই, দেশকে আমরা কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব। একমাত্র আপনার দল বিএনপি এই প্ল্যান দিয়েছে। কাজেই এখন আপনার বসে থাকার সময় নেই।’
তিনি বলেন, ‘আপনাকে যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে… দিস ইজ এ ওয়ার, দিস ইজ এ ব্যাটেল। মানুষের পক্ষে মানুষের জন্য, দেশের পক্ষে দেশের জন্য। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ… এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
তারেক রহমান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের প্লান বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সাথে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সাথে নিয়ে আমরা এই প্ল্যানিং বাস্তবায়ন করতে চাই। আমরা এই কাজটা শুরু করব, পরবর্তী জেনারেশন সেটা কনটিনিউ করবে। এটার শেষ নেই।’
দলে পরিকল্পনা ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণের কাছে পৌঁছিয়ে দিতে হবে এমন নির্দেশনা দিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘দলের পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে, জনগণকে কনভিন্স করতে হবে, জনগণকে বুঝাতে হবে… এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। আদারওয়াইজ এই দেশ এবং জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনার দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন তাহলে দেখবেন প্রত্যেকটি বার রক্ষা করছে শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে তার আগে দেশের কি অবস্থা হয়েছে? এখন শহীদ জিয়া এবং খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁদে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে, ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে হবে মানুষের কাছে যেতে হবে, দৌরগড়ায় যেতে হবে তাহলেই আমাদের পক্ষে সম্ভব। আসুন এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফার্মাস কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়ন প্রভৃতি বিষয়ে দলের অগ্রাধিকার পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তার রূপরেখা যুবদল ও কৃষকদলের নেতাদের সামনে তুলে ধরেন।
দেশ গড়া পরিকল্পনা শীর্ষক কর্মসূচির বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের সঞ্চালনায় বিএনপির নেতারা অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন।’
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৪
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৫
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৮
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৮

১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এসব আসনে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাওয়াদের নাম ঘোষণা করেন।
এসময় আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনোনয়নপত্র বিতরণের কাজ শেষ করেছি। আজ প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করছি।
আজ যাদের নাম প্রকাশ করব তাদের বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেটা তদন্ত করে তার প্রার্থিতা বাতিল করব।’
কোন আসনে কে মনোনয়ন পেলেন : পঞ্চগড়-১ আসনে মো. সারজিস আলম, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মো. রবিউল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মো. গোলাম মর্তুজা সেলিম, দিনাজপুর-৩ আসনে আ হ ম শামসুল মুকতাদির, দিনাজপুর-৫ আসনে ডা. মো. আব্দুল আহাদ, নীলফামারী-২ আসনে ডা. মো. কামরুল ইসলাম দর্পন, নীলফামারী-৩ আসনে মো. আবু সায়েদ লিয়ন, লালমনিরহাট-২ আসনে রাসেল আহমেদ ও লালমনিরহাট-৩ আসনে মো. রকিবুল হাসান জাতীয় নাগরিক পার্টির হয়ে সংসদ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
রংপুর-১ আসনে মো. আল মামুন, রংপুর-৪ আসনে আখতার হোসেন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে মো. মাহফুজুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-২ আসনে ড. আতিক মুজাহিদ, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মো. আবু সাঈদ জনি, গাইবান্ধা-৩ আসনে মো. নাজমুল হাসান সোহাগ, গাইবান্ধা-৫ আসনে ডা. আ. খ. ম. আসাদুজ্জামান, জয়পুরহাট-১ আসনে গোলাম কিবরিয়া, জয়পুরহাট-২ আসনে আবদুল ওয়াহাব দেওয়ান কাজল, বগুড়া-৬ আসনে আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে মু. নাজমুল হুদা খান (রুবেল খান) এনসিপির হয়ে সংসদ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
নওগাঁ-১ আসনে কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, নওগাঁ-২ আসনে মো. মাহফুজার রহমান চৌধুরী, নওগাঁ-৩ আসনে পরিমল চন্দ্র (উরাও), নওগাঁ-৪ আসনে মো. আব্দুল হামিদ, নওগাঁ-৫ আসনে মনিরা শারমিন, নাটোর-২ আসনে আব্দুল মান্নাফ, নাটোর-৩ আসনে অধ্যাপক এস. এম. জার্জিস কাদির, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে দিলশানা পারুল, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি), সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে মনজুর কাদের ও সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে এস এম সাইফ মোস্তাফিজ।
এ ছাড়া পাবনা-৪ আসনে অধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুল মজিদ, মেহেরপুর-১ আসনে মো. সোহেল রানা, মেহেরপুর-২ আসনে অ্যাডভোকেট সাকিল আহমাদ, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, ঝিনাইদহ-১ আসনে অ্যাডভোকেট লাবাবুল বাসার (দয়াল বাসার), যশোর-৪ আসনে মো. শাহজাহান কবীর, মাগুড়া-২ আসনে মোহাম্মাদ তরিকুল ইসলাম, বাগেরহাট-২ আসনে মোল্যা রহমাতুল্লাহ, খুলনা-১ আসনে মো. ওয়াহিদ উজ জামান, খুলনা-২ আসনে ফরিদুল হক, পটুয়াখালী-১ আসনে অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা ও পটুয়াখালী-২ আসনে মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন এনসিপির হয়ে সংসদ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এসব আসনে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাওয়াদের নাম ঘোষণা করেন।
এসময় আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনোনয়নপত্র বিতরণের কাজ শেষ করেছি। আজ প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করছি।
আজ যাদের নাম প্রকাশ করব তাদের বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেটা তদন্ত করে তার প্রার্থিতা বাতিল করব।’
কোন আসনে কে মনোনয়ন পেলেন : পঞ্চগড়-১ আসনে মো. সারজিস আলম, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মো. রবিউল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মো. গোলাম মর্তুজা সেলিম, দিনাজপুর-৩ আসনে আ হ ম শামসুল মুকতাদির, দিনাজপুর-৫ আসনে ডা. মো. আব্দুল আহাদ, নীলফামারী-২ আসনে ডা. মো. কামরুল ইসলাম দর্পন, নীলফামারী-৩ আসনে মো. আবু সায়েদ লিয়ন, লালমনিরহাট-২ আসনে রাসেল আহমেদ ও লালমনিরহাট-৩ আসনে মো. রকিবুল হাসান জাতীয় নাগরিক পার্টির হয়ে সংসদ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
রংপুর-১ আসনে মো. আল মামুন, রংপুর-৪ আসনে আখতার হোসেন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে মো. মাহফুজুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-২ আসনে ড. আতিক মুজাহিদ, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মো. আবু সাঈদ জনি, গাইবান্ধা-৩ আসনে মো. নাজমুল হাসান সোহাগ, গাইবান্ধা-৫ আসনে ডা. আ. খ. ম. আসাদুজ্জামান, জয়পুরহাট-১ আসনে গোলাম কিবরিয়া, জয়পুরহাট-২ আসনে আবদুল ওয়াহাব দেওয়ান কাজল, বগুড়া-৬ আসনে আব্দুল্লাহ-আল-ওয়াকি ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে মু. নাজমুল হুদা খান (রুবেল খান) এনসিপির হয়ে সংসদ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
নওগাঁ-১ আসনে কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, নওগাঁ-২ আসনে মো. মাহফুজার রহমান চৌধুরী, নওগাঁ-৩ আসনে পরিমল চন্দ্র (উরাও), নওগাঁ-৪ আসনে মো. আব্দুল হামিদ, নওগাঁ-৫ আসনে মনিরা শারমিন, নাটোর-২ আসনে আব্দুল মান্নাফ, নাটোর-৩ আসনে অধ্যাপক এস. এম. জার্জিস কাদির, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে দিলশানা পারুল, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি), সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে মনজুর কাদের ও সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে এস এম সাইফ মোস্তাফিজ।
এ ছাড়া পাবনা-৪ আসনে অধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুল মজিদ, মেহেরপুর-১ আসনে মো. সোহেল রানা, মেহেরপুর-২ আসনে অ্যাডভোকেট সাকিল আহমাদ, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, ঝিনাইদহ-১ আসনে অ্যাডভোকেট লাবাবুল বাসার (দয়াল বাসার), যশোর-৪ আসনে মো. শাহজাহান কবীর, মাগুড়া-২ আসনে মোহাম্মাদ তরিকুল ইসলাম, বাগেরহাট-২ আসনে মোল্যা রহমাতুল্লাহ, খুলনা-১ আসনে মো. ওয়াহিদ উজ জামান, খুলনা-২ আসনে ফরিদুল হক, পটুয়াখালী-১ আসনে অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা ও পটুয়াখালী-২ আসনে মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন এনসিপির হয়ে সংসদ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫২
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৩টায় এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ডা. জাহিদ বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতের মধ্যেই অথবা আগামীকাল (শুক্রবার) সকাল নাগাদ লন্ডনে নেওয়া হবে। সেখানে তার চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল ইতোমধ্যে ঠিক করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের নানা সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিলতায় ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’ অবস্থায় বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। টানা ১২ দিন হাসপাতালটিতে আছেন তিনি। এর মধ্যে ৮ দিনই করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত। তবে চিকিৎসকদের ডাকে সাড়া দিচ্ছেন তিনি। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তার চিকিৎসা চলছে।
মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বুধবার রাতে জানান, ফুসফুসে স্বাভাবিকভাবে বাতাস চলাচল করানোর জন্য হাসপাতালের চতুর্থ তলায় মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে এদিন বিকালেও ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।
বুধবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হাসপাতালে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
এর আগে ২৩ নভেম্বর ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। ২৭ নভেম্বর থেকে তিনি হাসপাতালটির সিসিইউতে আছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৩টায় এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ডা. জাহিদ বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতের মধ্যেই অথবা আগামীকাল (শুক্রবার) সকাল নাগাদ লন্ডনে নেওয়া হবে। সেখানে তার চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল ইতোমধ্যে ঠিক করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের নানা সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিলতায় ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’ অবস্থায় বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। টানা ১২ দিন হাসপাতালটিতে আছেন তিনি। এর মধ্যে ৮ দিনই করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত। তবে চিকিৎসকদের ডাকে সাড়া দিচ্ছেন তিনি। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তার চিকিৎসা চলছে।
মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বুধবার রাতে জানান, ফুসফুসে স্বাভাবিকভাবে বাতাস চলাচল করানোর জন্য হাসপাতালের চতুর্থ তলায় মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে এদিন বিকালেও ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।
বুধবার রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হাসপাতালে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
এর আগে ২৩ নভেম্বর ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। ২৭ নভেম্বর থেকে তিনি হাসপাতালটির সিসিইউতে আছেন।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪৯
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
একইসঙ্গে, ট্রাইব্যুনাল সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে আনা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে তাকে আগামী ১০ ডিসেম্বর হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে পলক ইতোমধ্যে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছে।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানান, দীর্ঘ তদন্ত শেষে এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।
মামলার অন্য তিন আসামি হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, এবং সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
বর্তমানে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান ও জুনায়েদ আহমেদ পলক বিভিন্ন মামলায় কারাগারে থাকলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বিদেশে অবস্থান করছেন।’
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
একইসঙ্গে, ট্রাইব্যুনাল সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের বিরুদ্ধে আনা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে তাকে আগামী ১০ ডিসেম্বর হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে পলক ইতোমধ্যে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছে।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানান, দীর্ঘ তদন্ত শেষে এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত সংস্থা।
মামলার অন্য তিন আসামি হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, এবং সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
বর্তমানে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান ও জুনায়েদ আহমেদ পলক বিভিন্ন মামলায় কারাগারে থাকলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বিদেশে অবস্থান করছেন।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.