
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪৫
২২টি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ১১ ডিসেম্বর মুক্ত হয় কুষ্টিয়া। ১৯৭১ সালের দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রাম, ২২টি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ আর অসংখ্য নীরব ত্যাগের মধ্য দিয়ে পাক হানাদার বাহিনীকে কুষ্টিয়া থেকে বিতাড়িত করা হয়।
কালেক্টরেট চত্বরে স্বাধীন বাংলাদেশের সবুজ-লাল পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কুষ্টিয়ার আকাশ থেকে পাকিস্তানি পতাকা সরিয়ে দেওয়া হয়।
মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্ন থেকেই কুষ্টিয়া ছিল পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধের এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এপ্রিলের প্রথম দিকে এখানে মুক্তিযোদ্ধা, ইপিআর, পুলিশ এবং সাধারণ মানুষ মিলে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
রাজনৈতিক নেতৃত্বের আহ্বানে কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, পেশাজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই প্রতিরোধে যোগ দেন, যা পরবর্তীতে সুসংগঠিত মুক্তিযোদ্ধা বাহিনীতে রূপ নেয়।
মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস জুড়ে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্থানে গেরিলা হামলা, সম্মুখযুদ্ধ ও প্রতিরোধের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয় চূড়ান্ত মুক্তির পথ।
তথ্য অনুযায়ী, ১৬ এপ্রিল থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত কুষ্টিয়া জেলায় ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত ২২ টি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ও সংঘর্ষ সংঘটিত হয়। প্রতিটি যুদ্ধে বহু মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ শহীদ হন। অপরদিকে পাকিস্তানি বাহিনীরও বিপুল ক্ষয়ক্ষতি ঘটে এবং ধীরে ধীরে তারা কুষ্টিয়ায় অবস্থান টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়ে পড়ে।
মিরপুর, ভেড়ামারা, দৌলতপুর, খোকসা, কুমারখালীসহ বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর সুসজ্জিত ঘাঁটির বিরুদ্ধে প্রাণপণ লড়াই চালান। পাকবাহিনীর ক্যাম্প, ব্রিজ, সড়ক ও রসদ সরবরাহ লাইনে ধারাবাহিক আক্রমণ চালিয়ে তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে দেওয়া হয়।
১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া শহরের প্রবেশমুখ, গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও স্থাপনার আশপাশে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী পাক সেনাদের সঙ্গে চূড়ান্ত লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়। ভোর থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধে গোলাগুলি, মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের প্রচণ্ড গর্জনে পুরো শহর কেঁপে ওঠে। কৌশলগত স্থানে অবস্থান নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা পাকবাহিনীর প্রতিরক্ষা ভেঙে দেয়।
এক পর্যায়ে পাকবাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পিছু হটতে ও আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। তাদের অনেকেই প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যায়। পরদিন ১১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে কুষ্টিয়া শত্রুমুক্ত ঘোষণা করা হয় এবং দিনটিকেই ‘কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
২২টি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ১১ ডিসেম্বর মুক্ত হয় কুষ্টিয়া। ১৯৭১ সালের দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রাম, ২২টি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ আর অসংখ্য নীরব ত্যাগের মধ্য দিয়ে পাক হানাদার বাহিনীকে কুষ্টিয়া থেকে বিতাড়িত করা হয়।
কালেক্টরেট চত্বরে স্বাধীন বাংলাদেশের সবুজ-লাল পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কুষ্টিয়ার আকাশ থেকে পাকিস্তানি পতাকা সরিয়ে দেওয়া হয়।
মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্ন থেকেই কুষ্টিয়া ছিল পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধের এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এপ্রিলের প্রথম দিকে এখানে মুক্তিযোদ্ধা, ইপিআর, পুলিশ এবং সাধারণ মানুষ মিলে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
রাজনৈতিক নেতৃত্বের আহ্বানে কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, পেশাজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই প্রতিরোধে যোগ দেন, যা পরবর্তীতে সুসংগঠিত মুক্তিযোদ্ধা বাহিনীতে রূপ নেয়।
মুক্তিযুদ্ধের পুরো নয় মাস জুড়ে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্থানে গেরিলা হামলা, সম্মুখযুদ্ধ ও প্রতিরোধের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয় চূড়ান্ত মুক্তির পথ।
তথ্য অনুযায়ী, ১৬ এপ্রিল থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত কুষ্টিয়া জেলায় ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত ২২ টি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ও সংঘর্ষ সংঘটিত হয়। প্রতিটি যুদ্ধে বহু মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ শহীদ হন। অপরদিকে পাকিস্তানি বাহিনীরও বিপুল ক্ষয়ক্ষতি ঘটে এবং ধীরে ধীরে তারা কুষ্টিয়ায় অবস্থান টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়ে পড়ে।
মিরপুর, ভেড়ামারা, দৌলতপুর, খোকসা, কুমারখালীসহ বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর সুসজ্জিত ঘাঁটির বিরুদ্ধে প্রাণপণ লড়াই চালান। পাকবাহিনীর ক্যাম্প, ব্রিজ, সড়ক ও রসদ সরবরাহ লাইনে ধারাবাহিক আক্রমণ চালিয়ে তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে দেওয়া হয়।
১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া শহরের প্রবেশমুখ, গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও স্থাপনার আশপাশে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী পাক সেনাদের সঙ্গে চূড়ান্ত লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়। ভোর থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধে গোলাগুলি, মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের প্রচণ্ড গর্জনে পুরো শহর কেঁপে ওঠে। কৌশলগত স্থানে অবস্থান নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা পাকবাহিনীর প্রতিরক্ষা ভেঙে দেয়।
এক পর্যায়ে পাকবাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পিছু হটতে ও আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। তাদের অনেকেই প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যায়। পরদিন ১১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে কুষ্টিয়া শত্রুমুক্ত ঘোষণা করা হয় এবং দিনটিকেই ‘কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৭
রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদ বেঁচে নেই। রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চিকিৎসক জানিয়েছেন, শিশু সাজিদকে রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। তবে শিশুটি আগেই মারা গেছে বলে জানান তিনি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে সাজিদকে উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। উদ্ধার শেষে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার পাচন্দর ইউনিয়নের কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে মায়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যায় সাজিদ। এরপর বেলা ২টা ৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল উদ্ধার অভিযান শুরু করে। অভিযানে একে একে যোগ দেয় আটটি ইউনিট।
ফায়ার সার্ভিস প্রথম পর্যায়ে চার্জ ভিশন ক্যামেরা দিয়ে প্রায় ৩৫ ফুট পর্যন্ত অনুসন্ধান চালায়। তবে শিশুর অবস্থান শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয়। এরপর পাশেই এস্কেভেটর দিয়ে রাতভর প্রায় ৩৫ ফুট গভীর বড় একটি গর্ত খনন করা হয়। সকালে সেই গর্ত থেকে নলকূপের দিকে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার চেষ্টা করা হলেও সেখানেও শিশুর অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি।
এরপর আবারও পরিত্যক্ত নলকূপে ক্যামেরা নামানো হলে সেটিতে মাটি ছাড়া আর কিছু দেখা যায়নি। এরপর নতুন করে আবারও খননের সিদ্ধান্ত নেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বছরখানেক আগে জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য ওই নলকূপ খোঁড়া হয়েছিল। পানি না ওঠায় মালিক সেটি মাটি দিয়ে ঢেকে রাখেন। সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে মাটি ধসে পড়ে নলকূপের মুখ আবারও উন্মুক্ত হয়ে যায়। সেই গর্তেই দুর্ঘটনাবশত পড়ে যায় শিশু সাজিদ।
শিশুটির মা রুনা খাতুন জানান, বুধবার দুপুর ১টার দিকে মেজো ছেলে সাজিদের হাত ধরে তিনি বাড়ির পাশের মাঠে যাচ্ছিলেন। এ সময় তার ছোট একটি সন্তান কোলে ছিল। হাঁটার সময় হঠাৎ সাজিদ ‘মা’ বলে ডেকে ওঠে। পেছনে তাকিয়ে দেখেন, ছেলে নেই, গর্তের ভেতর থেকে ‘মা, মা’ বলে ডাকছে।
গর্তটির ওপরে খড় বিছানো ছিল। ওখানে যে গর্ত ছিল, সেটা বুঝতে পারেননি তিনি নিজে কিংবা শিশু সাজিদ। ওই জায়গায় পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটি গর্তের ভেতর পড়ে যায়। লোকজন ডাকাডাকি করতে করতেই গর্তের তলায় চলে যায়।
শিশু সাজিদরা তিন ভাই। বড় ভাই সাদমান স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। ছোট ভাই সাব্বিরের বয়স মাত্র তিন মাস। বাবা রাকিব গাজীপুরে একটি ঝুট কারখানায় কাজ করেন।
রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদ বেঁচে নেই। রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চিকিৎসক জানিয়েছেন, শিশু সাজিদকে রাত ৯টা ৩৫ মিনিটে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। তবে শিশুটি আগেই মারা গেছে বলে জানান তিনি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে সাজিদকে উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। উদ্ধার শেষে তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার পাচন্দর ইউনিয়নের কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে মায়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যায় সাজিদ। এরপর বেলা ২টা ৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল উদ্ধার অভিযান শুরু করে। অভিযানে একে একে যোগ দেয় আটটি ইউনিট।
ফায়ার সার্ভিস প্রথম পর্যায়ে চার্জ ভিশন ক্যামেরা দিয়ে প্রায় ৩৫ ফুট পর্যন্ত অনুসন্ধান চালায়। তবে শিশুর অবস্থান শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয়। এরপর পাশেই এস্কেভেটর দিয়ে রাতভর প্রায় ৩৫ ফুট গভীর বড় একটি গর্ত খনন করা হয়। সকালে সেই গর্ত থেকে নলকূপের দিকে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার চেষ্টা করা হলেও সেখানেও শিশুর অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি।
এরপর আবারও পরিত্যক্ত নলকূপে ক্যামেরা নামানো হলে সেটিতে মাটি ছাড়া আর কিছু দেখা যায়নি। এরপর নতুন করে আবারও খননের সিদ্ধান্ত নেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বছরখানেক আগে জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য ওই নলকূপ খোঁড়া হয়েছিল। পানি না ওঠায় মালিক সেটি মাটি দিয়ে ঢেকে রাখেন। সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে মাটি ধসে পড়ে নলকূপের মুখ আবারও উন্মুক্ত হয়ে যায়। সেই গর্তেই দুর্ঘটনাবশত পড়ে যায় শিশু সাজিদ।
শিশুটির মা রুনা খাতুন জানান, বুধবার দুপুর ১টার দিকে মেজো ছেলে সাজিদের হাত ধরে তিনি বাড়ির পাশের মাঠে যাচ্ছিলেন। এ সময় তার ছোট একটি সন্তান কোলে ছিল। হাঁটার সময় হঠাৎ সাজিদ ‘মা’ বলে ডেকে ওঠে। পেছনে তাকিয়ে দেখেন, ছেলে নেই, গর্তের ভেতর থেকে ‘মা, মা’ বলে ডাকছে।
গর্তটির ওপরে খড় বিছানো ছিল। ওখানে যে গর্ত ছিল, সেটা বুঝতে পারেননি তিনি নিজে কিংবা শিশু সাজিদ। ওই জায়গায় পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটি গর্তের ভেতর পড়ে যায়। লোকজন ডাকাডাকি করতে করতেই গর্তের তলায় চলে যায়।
শিশু সাজিদরা তিন ভাই। বড় ভাই সাদমান স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। ছোট ভাই সাব্বিরের বয়স মাত্র তিন মাস। বাবা রাকিব গাজীপুরে একটি ঝুট কারখানায় কাজ করেন।

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:১২
দুদকের আবেদনে বলা হয়, অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদসমূহ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে এই টাকা উদ্ধারকরণ দুরূহ হয়ে পড়বে। এজন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যসহ তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্বত্বা এবং স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পদসমূহ জরুরি ভিত্তিতে ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) এস আলম গ্রুপের কর্ণধার ও ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তার পরিবারের সদস্য এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ১ হাজার ৯৩৬ দশমিক ৫০ একর জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন এ আদেশ দেন। জব্দকৃত এসব সম্পদের আনুমানিক মূল্য দেখানো হয়েছে ১৬ হাজার ৯৪০ কোটি ৬ লাখ ৭৭৩ টাকা।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিন আদালতে দুদকের পক্ষে এসব সম্পত্তি অবরুদ্ধ করার আবেদন জানান সংস্থাটির উপ-পরিচালক তানসিন মুনাবিল হক।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্বত্বা ও স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সংগঠনের অভিযোগটি অনুসন্ধানের জন্য অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে আবেদনে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরাসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্বত্বা ও স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন।
সম্পদ জব্দের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আবেদনে বলা হয়, অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদসমূহ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে এই টাকা উদ্ধারকরণ দুরূহ হয়ে পড়বে। এজন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরাসহ তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্বত্বা এবং স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পদসমূহ জরুরি ভিত্তিতে ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২০ অক্টোবর এস আলমের মালিকানাধীন ১০৫টি কোম্পানির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, গ্রুপটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ ও পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসানের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারিরও আদেশ দেন আদালত।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদসমূহ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে এই টাকা উদ্ধারকরণ দুরূহ হয়ে পড়বে। এজন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যসহ তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্বত্বা এবং স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পদসমূহ জরুরি ভিত্তিতে ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) এস আলম গ্রুপের কর্ণধার ও ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তার পরিবারের সদস্য এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ১ হাজার ৯৩৬ দশমিক ৫০ একর জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন এ আদেশ দেন। জব্দকৃত এসব সম্পদের আনুমানিক মূল্য দেখানো হয়েছে ১৬ হাজার ৯৪০ কোটি ৬ লাখ ৭৭৩ টাকা।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিন আদালতে দুদকের পক্ষে এসব সম্পত্তি অবরুদ্ধ করার আবেদন জানান সংস্থাটির উপ-পরিচালক তানসিন মুনাবিল হক।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্বত্বা ও স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সংগঠনের অভিযোগটি অনুসন্ধানের জন্য অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে আবেদনে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরাসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্বত্বা ও স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন।
সম্পদ জব্দের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আবেদনে বলা হয়, অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদসমূহ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে এই টাকা উদ্ধারকরণ দুরূহ হয়ে পড়বে। এজন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরাসহ তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্বত্বা এবং স্বত্বার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পদসমূহ জরুরি ভিত্তিতে ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২০ অক্টোবর এস আলমের মালিকানাধীন ১০৫টি কোম্পানির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, গ্রুপটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ ও পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসানের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারিরও আদেশ দেন আদালত।

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৪৭
পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের গর্তের ভেতর পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিস এ তথ্য নিশ্চিত করে
ফায়ার সার্ভিস বলছে, রাত ৯টার দিকে সাজিদকে গর্ত থেকে বের করা হয়। উদ্ধারের পর শিশুটিকে অচেতন অবস্থায় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
গত বুধবার রাজশাহীর তানোরে শিশু সাজিদ তার মায়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের মধ্যে পড়ে যায়। এরপর থেকেই ফায়ার সার্ভিসসহ স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধারে আপ্রাণ চেষ্টা শুরু করে।
বিস্তারিত আসছে...
পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের গর্তের ভেতর পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিস এ তথ্য নিশ্চিত করে
ফায়ার সার্ভিস বলছে, রাত ৯টার দিকে সাজিদকে গর্ত থেকে বের করা হয়। উদ্ধারের পর শিশুটিকে অচেতন অবস্থায় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
গত বুধবার রাজশাহীর তানোরে শিশু সাজিদ তার মায়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের মধ্যে পড়ে যায়। এরপর থেকেই ফায়ার সার্ভিসসহ স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধারে আপ্রাণ চেষ্টা শুরু করে।
বিস্তারিত আসছে...

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.