
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৩২
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বৃদ্ধি এবং নিরাপদ পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিতের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এর আগে গত ২৯ জুলাই একই দাবিতে মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেন। সেখানে প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী স্বাক্ষর দিয়ে এই তিন দফা দাবির প্রতি একমত প্রকাশ করেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা জানান, কীর্তনখোলা নদীর তীরে ১৪ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় এখনও পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। বর্তমানে ২৫টি বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় ৭৫টি শ্রেণিকক্ষের বিপরীতে রয়েছে মাত্র ৩৬টি।
ফলে প্রায়ই খোলা মাঠে পাঠদান করতে হচ্ছে, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে এবং সেশনজট আরও প্রকট করে তুলছে। তাদের অভিযোগ, শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক, আবাসন, পরিবহন এবং গ্রন্থাগারের বইয়ের তীব্র সংকটে শিক্ষাজীবন দিন দিন কষ্টসাধ্য হয়ে উঠছে। একটি মাত্র ভবনে একসঙ্গে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ায় শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অফিসকক্ষ, ল্যাব এবং দপ্তর সংকটে নিত্যপ্রয়োজনীয় কার্যক্রমও ব্যাহত হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন প্রসঙ্গে শিক্ষার্থীরা জানান, ১০ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে মাত্র একটি খেলার মাঠ, নেই কোনো সুইমিং পুল কিংবা জিমনেশিয়াম—যা একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যূনতম ক্রীড়া অবকাঠামোর অংশ হওয়া উচিত।
পরিবহন ব্যবস্থার দুরবস্থা নিয়েও শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তাদের অভিযোগ, ফিটনেসবিহীন ও ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহনে প্রতিদিন যাতায়াত করতে গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে, যা দ্রুত সমাধান না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আবু বক্কর বলেন, একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন, তার সবকিছু থেকেই আমরা বঞ্চিত। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই এবং আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করতে হবে।
শিক্ষার্থী অমিও মন্ডল বলেন, ববিতে নবাগত শিক্ষার্থীরা প্রথম দিন থেকেই নিরাপদে বাসে চলাচল, স্বচ্ছন্দে ক্লাস এবং আবাসিক হলে থাকার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার পরও সেই স্বপ্ন পূরণ হয় না। আমরা চাই—এই স্বপ্নগুলো বাস্তবায়িত হোক।
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বৃদ্ধি এবং নিরাপদ পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিতের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এর আগে গত ২৯ জুলাই একই দাবিতে মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেন। সেখানে প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী স্বাক্ষর দিয়ে এই তিন দফা দাবির প্রতি একমত প্রকাশ করেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা জানান, কীর্তনখোলা নদীর তীরে ১৪ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় এখনও পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। বর্তমানে ২৫টি বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় ৭৫টি শ্রেণিকক্ষের বিপরীতে রয়েছে মাত্র ৩৬টি।
ফলে প্রায়ই খোলা মাঠে পাঠদান করতে হচ্ছে, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে এবং সেশনজট আরও প্রকট করে তুলছে। তাদের অভিযোগ, শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক, আবাসন, পরিবহন এবং গ্রন্থাগারের বইয়ের তীব্র সংকটে শিক্ষাজীবন দিন দিন কষ্টসাধ্য হয়ে উঠছে। একটি মাত্র ভবনে একসঙ্গে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ায় শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অফিসকক্ষ, ল্যাব এবং দপ্তর সংকটে নিত্যপ্রয়োজনীয় কার্যক্রমও ব্যাহত হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন প্রসঙ্গে শিক্ষার্থীরা জানান, ১০ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে মাত্র একটি খেলার মাঠ, নেই কোনো সুইমিং পুল কিংবা জিমনেশিয়াম—যা একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যূনতম ক্রীড়া অবকাঠামোর অংশ হওয়া উচিত।
পরিবহন ব্যবস্থার দুরবস্থা নিয়েও শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তাদের অভিযোগ, ফিটনেসবিহীন ও ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহনে প্রতিদিন যাতায়াত করতে গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে, যা দ্রুত সমাধান না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আবু বক্কর বলেন, একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন, তার সবকিছু থেকেই আমরা বঞ্চিত। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই এবং আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করতে হবে।
শিক্ষার্থী অমিও মন্ডল বলেন, ববিতে নবাগত শিক্ষার্থীরা প্রথম দিন থেকেই নিরাপদে বাসে চলাচল, স্বচ্ছন্দে ক্লাস এবং আবাসিক হলে থাকার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার পরও সেই স্বপ্ন পূরণ হয় না। আমরা চাই—এই স্বপ্নগুলো বাস্তবায়িত হোক।

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৮
বরিশালে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন সহকারি উপ-পরিদর্শক পদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ দুই পুলিশ সদস্য। মেট্রোপলিটন বন্দর থানা পুলিশের সহকারি উপ-পরিদর্শক (এএসআই) দেলোয়ার হোসেন এবং কনস্টেবল আব্দুস সালাম বুধবার রাতে স্থানীয় সোনালী পোল এলাকায় বাসিন্দা প্রতাপ ঘোষকে আটক করতে গেলে তাদের দুজনের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করাসহ আটকে রাখা হয়। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের দুজনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসলেও এই ঘটনায় প্রতাপ ঘোষ বা তার কোনো স্বজনকে আটক করতে পারেনি। পরে রাতেই আহত দুই পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, চাঁদপুরা ইউনিয়নের সোনালী পোল এলাকায় বাসিন্দা প্রতাপ ঘোষ বরিশাল আদালতে চলমান একটি মামলার সাক্ষী। তিনি সেই মামলাটিতে সাক্ষ্য না দেওয়ায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। বুধবার রাতে অফিসার ইনচার্জকে অবহিত করে এএসআই দেলোয়ার হোসেন এবং কনস্টেবল আব্দুস সালাম সোনালী পোলের প্রতাপকে ধরতে বাসায় যান। সেখানে পুলিশের সাথে প্রতাপ এবং তার স্ত্রী-ছেলেদের বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে প্রতাপকে নিয়ে আসতে চাইলে স্ত্রীসহ দুই ছেলে মিলন ঘোষ ও বাসুদেব ঘোষ হামলা চালিয়েছে এবং দুই পুলিশ সদস্যকে মারধর করে আটকে রাখে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ সদস্যকে মারধর করাসহ চাঁদাবাজ অভিহিত করে আটকে রাখার ঘটনায় গোটা এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি করলে স্থানীয়রা সেখানে জড়ো হন। এবং কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ আসছে এই খবর পেয়েই প্রতাপসহ স্ত্রী-সন্তানেরা বাসা থেকে পালিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নেন।
আসামি ধরতে গিয়ে দুই পুলিশ সদস্য হামলার শিকার হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বন্দর থানা পুলিশের ওসি মো. ইসমাইল হোসেন। তিনি বরিশালটাইমসকে জানান, আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এএসআই এবং কনস্টেবল আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের দুজনকে উদ্ধার করে পরবর্তীতে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছানোর আগেই বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়ায় প্রতাপসহ স্ত্রী-সন্তানদের আটক করা সম্ভব হয়নি।
এই ঘটনায় একটি মামলার প্রস্তুতির পাশাপাশি ওয়ারেন্টভুক্ত প্রতাপসহ তার স্ত্রী এবং দুই ছেলেকে গ্রেপ্তারে জোর তৎপরতা চলছে, জানান ওসি।’
বরিশালে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন সহকারি উপ-পরিদর্শক পদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ দুই পুলিশ সদস্য। মেট্রোপলিটন বন্দর থানা পুলিশের সহকারি উপ-পরিদর্শক (এএসআই) দেলোয়ার হোসেন এবং কনস্টেবল আব্দুস সালাম বুধবার রাতে স্থানীয় সোনালী পোল এলাকায় বাসিন্দা প্রতাপ ঘোষকে আটক করতে গেলে তাদের দুজনের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করাসহ আটকে রাখা হয়। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের দুজনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসলেও এই ঘটনায় প্রতাপ ঘোষ বা তার কোনো স্বজনকে আটক করতে পারেনি। পরে রাতেই আহত দুই পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, চাঁদপুরা ইউনিয়নের সোনালী পোল এলাকায় বাসিন্দা প্রতাপ ঘোষ বরিশাল আদালতে চলমান একটি মামলার সাক্ষী। তিনি সেই মামলাটিতে সাক্ষ্য না দেওয়ায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। বুধবার রাতে অফিসার ইনচার্জকে অবহিত করে এএসআই দেলোয়ার হোসেন এবং কনস্টেবল আব্দুস সালাম সোনালী পোলের প্রতাপকে ধরতে বাসায় যান। সেখানে পুলিশের সাথে প্রতাপ এবং তার স্ত্রী-ছেলেদের বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে প্রতাপকে নিয়ে আসতে চাইলে স্ত্রীসহ দুই ছেলে মিলন ঘোষ ও বাসুদেব ঘোষ হামলা চালিয়েছে এবং দুই পুলিশ সদস্যকে মারধর করে আটকে রাখে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ সদস্যকে মারধর করাসহ চাঁদাবাজ অভিহিত করে আটকে রাখার ঘটনায় গোটা এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি করলে স্থানীয়রা সেখানে জড়ো হন। এবং কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ আসছে এই খবর পেয়েই প্রতাপসহ স্ত্রী-সন্তানেরা বাসা থেকে পালিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নেন।
আসামি ধরতে গিয়ে দুই পুলিশ সদস্য হামলার শিকার হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বন্দর থানা পুলিশের ওসি মো. ইসমাইল হোসেন। তিনি বরিশালটাইমসকে জানান, আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এএসআই এবং কনস্টেবল আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের দুজনকে উদ্ধার করে পরবর্তীতে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছানোর আগেই বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়ায় প্রতাপসহ স্ত্রী-সন্তানদের আটক করা সম্ভব হয়নি।
এই ঘটনায় একটি মামলার প্রস্তুতির পাশাপাশি ওয়ারেন্টভুক্ত প্রতাপসহ তার স্ত্রী এবং দুই ছেলেকে গ্রেপ্তারে জোর তৎপরতা চলছে, জানান ওসি।’

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৭
পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রার্থী হলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহকারী এটর্নি জেনারেল। তিনি উপজেলা জামায়াতে ইসলামের আমির ইসহাক মাওলানার ছেলে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
জানা গেছে, মু. মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিলবিলাস এলাকার বাসিন্দা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন শাহিন। তিনি ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ ছাত্রশিবিরের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে আইন পেশায় যুক্ত হলেও তিনি জামায়াতে ইসলামের মূলধারার রাজনীতিতে আর সক্রিয় হননি। বর্তমানে তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন।
দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় শাহিন বলেন, বাউফলের মানুষের উন্নয়নই আমার প্রধান অঙ্গীকার। স্বাস্থ্যসেবায় আধুনিক সরঞ্জাম নিশ্চিত করা, পর্যাপ্ত ডাক্তার-নার্স নিয়োগ, শিক্ষার মানোন্নয়ন, কারিগরি শিক্ষার বিস্তার এবং কৃষক-মৎস্যজীবীদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করব।
তিনি আরও বলেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করে মেধাবী ও পরিশ্রমী মানুষদের সঙ্গে নিয়ে একটি উন্নত, নিরাপদ ও বাসযোগ্য বাউফল গড়ে তুলতে কাজ করব।
পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রার্থী হলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহকারী এটর্নি জেনারেল। তিনি উপজেলা জামায়াতে ইসলামের আমির ইসহাক মাওলানার ছেলে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের ১২৫টি আসনের প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
জানা গেছে, মু. মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিলবিলাস এলাকার বাসিন্দা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন শাহিন। তিনি ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ ছাত্রশিবিরের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে আইন পেশায় যুক্ত হলেও তিনি জামায়াতে ইসলামের মূলধারার রাজনীতিতে আর সক্রিয় হননি। বর্তমানে তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন।
দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় শাহিন বলেন, বাউফলের মানুষের উন্নয়নই আমার প্রধান অঙ্গীকার। স্বাস্থ্যসেবায় আধুনিক সরঞ্জাম নিশ্চিত করা, পর্যাপ্ত ডাক্তার-নার্স নিয়োগ, শিক্ষার মানোন্নয়ন, কারিগরি শিক্ষার বিস্তার এবং কৃষক-মৎস্যজীবীদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করব।
তিনি আরও বলেন, প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করে মেধাবী ও পরিশ্রমী মানুষদের সঙ্গে নিয়ে একটি উন্নত, নিরাপদ ও বাসযোগ্য বাউফল গড়ে তুলতে কাজ করব।

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:২৯
গ্রেপ্তারী পরোয়ানা তামিল করতে গিয়ে আসামিদের হামলায় বরিশাল মহানগর পুলিশের বন্দর থানার দুই সদস্য আহত হয়েছেন।
এমনকি তাদের চাঁদাবাজ অভিহিত করে আটকে রাখার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন বন্দর থানার ওসি মো. ইসমাইল হোসেন। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে সদর উপজেলার চাঁদপুরা ইউনিয়নের সোনালী পোল এলাকায়। আহতরা হলেন-থানার এএসআই দেলোয়ার হোসেন ও কনস্টেবল আব্দুস সালাম। তাদের বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত এএসআই দেলোয়ার হোসেন বলেন, একটি মামলার সাক্ষী ছিলো ওই এলাকার বাসিন্দা প্রতাপ ঘোষ। আদালতে গিয়ে সাক্ষ্য না দেয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আদালতে হাজির করতে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা তামিল করার উদ্দেশ্যে প্রতাপ ঘোষের বাড়িতে যান। তখন প্রতাপ ঘোষ, তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে মিলন ঘোষ ও বাসুদেব ঘোষ তাদের সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।
একপর্যায়ে তাদের উপর হামলা করে আটকে রাখার চেষ্টা করে। তখন আরো পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌছলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। বন্দর থানার ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, মারধর করাসহ চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে পুলিশ সদস্যদের আটকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে দুইজনকে উদ্ধার করে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতির পাশাপাশি হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গ্রেপ্তারী পরোয়ানা তামিল করতে গিয়ে আসামিদের হামলায় বরিশাল মহানগর পুলিশের বন্দর থানার দুই সদস্য আহত হয়েছেন।
এমনকি তাদের চাঁদাবাজ অভিহিত করে আটকে রাখার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন বন্দর থানার ওসি মো. ইসমাইল হোসেন। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে সদর উপজেলার চাঁদপুরা ইউনিয়নের সোনালী পোল এলাকায়। আহতরা হলেন-থানার এএসআই দেলোয়ার হোসেন ও কনস্টেবল আব্দুস সালাম। তাদের বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত এএসআই দেলোয়ার হোসেন বলেন, একটি মামলার সাক্ষী ছিলো ওই এলাকার বাসিন্দা প্রতাপ ঘোষ। আদালতে গিয়ে সাক্ষ্য না দেয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আদালতে হাজির করতে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা তামিল করার উদ্দেশ্যে প্রতাপ ঘোষের বাড়িতে যান। তখন প্রতাপ ঘোষ, তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে মিলন ঘোষ ও বাসুদেব ঘোষ তাদের সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।
একপর্যায়ে তাদের উপর হামলা করে আটকে রাখার চেষ্টা করে। তখন আরো পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌছলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। বন্দর থানার ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, মারধর করাসহ চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে পুলিশ সদস্যদের আটকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে দুইজনকে উদ্ধার করে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতির পাশাপাশি হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.