
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:১৮
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।

১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫১
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩০
ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান আটকে দিয়েছে ছাত্র-জনতা। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে ভোলার ওপর দিয়ে অন্যান্য জেলায় যাতায়াতকারী পরিবহন ব্যবস্থা। এ সময় দূরপাল্লার ট্রাক, পণ্যবাহী যানবাহন আটকে সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ভোলা সদর উপজেলার পরানগঞ্জ বাজার সংলগ্ন বিশ্বরোড চত্বরে পূর্ব ঘোষিত করিডোর অবরোধ কর্মসূচিতে এসব গাড়ি আটকে দেওয়া হয়।
আটকে পড়া ট্রাকচালক মো. হোসাইন ও মো. বাবুল বলেন, আমরা ট্রাকে কারখানার কাঁচামাল নিয়ে ভেদুরিয়া ফেরিঘাট হয়ে লক্ষ্মীপুরের মজুচৌধুরী ঘাটে যাওয়ার জন্য এসেছি। এখানে আন্দোলনের মুখে পড়েছি। আন্দোলনকারীরা বলেছে, এ রাস্তা বন্ধ, তাই ট্রাক নিয়ে বসে আছি।
তারা বলেন, সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে না পাড়লে কম্পানি এবং আমাদের লোকসান হবে। কম্পানি আমাদের প্রতি ট্রিপে নির্দিষ্ট পরিমাণে রোড খরচ দেয়, এর বাইরে দিবে না। বাকি রোড খরচ নিজেদেরই বহন করতে হবে।
আটকে পড়া ট্রাক চালকদের মধ্যে কেউ কেউ বলেন, ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে আন্দোলনকারীরা আমাদের আটকে দিয়েছে। এটি আামাদের জন্য ভোগান্তির কারণ। তবে আমরাও চাই ভোলা-বরিশাল সেতু হোক। এটি হলে আমাদের জন্যও ভালো হবে। ফেরিঘাটে আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হবে না। আমরা সহজেই যাতায়াত করতে পারব।
আন্দোলনকারী মো. শরীফ হাওলাদার বলেন, বাইরের জেলার যে সব গাড়ি ভোলার ওপর দিয়ে অন্য জেলায় যাতায়াত করে, সেগুলোকে আমরা আটকে দিয়েছি। তবে ভোলাতে আসা-যাওয়া করা গাড়িগুলো চলাচল করবে। এটি আমাদের পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি।
তিনি বলেন, আগামীকালের (বৃহস্পতিবার) আমাদের কর্মসূচি হলো-ভোলার জেলা প্রশাসক কার্যালয়সহ সাত উপজেলার নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচি। সরকার যদি আমাদের সঙ্গে না বসে, তাহলে আন্দোলন আরও কঠোর হবে।
আন্দোলনকারী মো. রাহিম ইসলাম বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঘোষণা দিয়েছেন, ২৬ সালের জানুয়ারি মাসে ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ শুরু করবে। হঠাৎ করে গত মাসে সেতু উপদেষ্টা ভোলায় এসে বললেন, সেতুর কাজ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। তারা এটি পুনরায় যাচাই-বাছাই করে দেখবেন এবং ভোলা-বরিশাল সেতু করলে পরিবেশের জন্য ক্ষতি হবে। উপদেষ্টার এমন কথা ভোলাবাসীর সঙ্গে প্রতারণার শামিল।
তিনি বলেন, আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান আটকে দিয়েছে ছাত্র-জনতা। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে ভোলার ওপর দিয়ে অন্যান্য জেলায় যাতায়াতকারী পরিবহন ব্যবস্থা। এ সময় দূরপাল্লার ট্রাক, পণ্যবাহী যানবাহন আটকে সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ভোলা সদর উপজেলার পরানগঞ্জ বাজার সংলগ্ন বিশ্বরোড চত্বরে পূর্ব ঘোষিত করিডোর অবরোধ কর্মসূচিতে এসব গাড়ি আটকে দেওয়া হয়।
আটকে পড়া ট্রাকচালক মো. হোসাইন ও মো. বাবুল বলেন, আমরা ট্রাকে কারখানার কাঁচামাল নিয়ে ভেদুরিয়া ফেরিঘাট হয়ে লক্ষ্মীপুরের মজুচৌধুরী ঘাটে যাওয়ার জন্য এসেছি। এখানে আন্দোলনের মুখে পড়েছি। আন্দোলনকারীরা বলেছে, এ রাস্তা বন্ধ, তাই ট্রাক নিয়ে বসে আছি।
তারা বলেন, সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে না পাড়লে কম্পানি এবং আমাদের লোকসান হবে। কম্পানি আমাদের প্রতি ট্রিপে নির্দিষ্ট পরিমাণে রোড খরচ দেয়, এর বাইরে দিবে না। বাকি রোড খরচ নিজেদেরই বহন করতে হবে।
আটকে পড়া ট্রাক চালকদের মধ্যে কেউ কেউ বলেন, ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে আন্দোলনকারীরা আমাদের আটকে দিয়েছে। এটি আামাদের জন্য ভোগান্তির কারণ। তবে আমরাও চাই ভোলা-বরিশাল সেতু হোক। এটি হলে আমাদের জন্যও ভালো হবে। ফেরিঘাটে আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হবে না। আমরা সহজেই যাতায়াত করতে পারব।
আন্দোলনকারী মো. শরীফ হাওলাদার বলেন, বাইরের জেলার যে সব গাড়ি ভোলার ওপর দিয়ে অন্য জেলায় যাতায়াত করে, সেগুলোকে আমরা আটকে দিয়েছি। তবে ভোলাতে আসা-যাওয়া করা গাড়িগুলো চলাচল করবে। এটি আমাদের পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি।
তিনি বলেন, আগামীকালের (বৃহস্পতিবার) আমাদের কর্মসূচি হলো-ভোলার জেলা প্রশাসক কার্যালয়সহ সাত উপজেলার নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচি। সরকার যদি আমাদের সঙ্গে না বসে, তাহলে আন্দোলন আরও কঠোর হবে।
আন্দোলনকারী মো. রাহিম ইসলাম বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঘোষণা দিয়েছেন, ২৬ সালের জানুয়ারি মাসে ভোলা-বরিশাল সেতুর কাজ শুরু করবে। হঠাৎ করে গত মাসে সেতু উপদেষ্টা ভোলায় এসে বললেন, সেতুর কাজ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। তারা এটি পুনরায় যাচাই-বাছাই করে দেখবেন এবং ভোলা-বরিশাল সেতু করলে পরিবেশের জন্য ক্ষতি হবে। উপদেষ্টার এমন কথা ভোলাবাসীর সঙ্গে প্রতারণার শামিল।
তিনি বলেন, আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা কর্মসূচি চালিয়ে যাব।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.